আহতদের বাগমারা বাজারে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কুমিল্লা সদরের বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
আহতরা হলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম লোকমান, বাগমারা উত্তর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মাওলানা জাকির হোসেন, লালমাই উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জাবের হোসেন জাবেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম, ইকবাল হোসেন মজুমদার, সোহেল, যুবদল কর্মী কর্মী আলমগীর হোসেন, আনোয়ার হোসেন, চারু মিয়া, হাসান, শামীম, মিজান, সোহরাব ও সুজন।
আহতদের সবাই কুমিল্লা-১০ আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী মোবাশ্বের আলম ভুঁইয়ার অনুসারী বলে জানা গেছে। তবে হামলাকারীরা কোন গ্রুপের তাৎক্ষণিক কেউ বলতে পারেননি।
লালমাই উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন মজুমদার বলেন, দলের অন্য একটি গ্রুপের কর্মীরা আমাদের কর্মিসভায় হামলা করেছে।
হামলাকারীরা সভাস্থলের চেয়ার, স্টেজ ও একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে।
আহত বিএনপি নেতা মাওলানা জাকির হোসেন বলেন, ‘বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবদলের কর্মিসভায় আমিসহ বিএনপির কয়েকজন নেতা অতিথি হিসেবে যাই। বিকেল থেকে সভা শুরু হয়। মাগরিবের নামাজের বিরতির পর সভা ফের শুরু করতেই বহিরাগত কিছু লোক আমাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে।
হামলায় আমিসহ ১৪ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছি।’
হামলাকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের লোকজন যেহেতু এখন এলাকায় নেই। সেহেতু তারা হামলা করার সুযোগও নেই।
দলের অন্য একটি গ্রুপের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘আমাদের সবার নেতা তারেক রহমান। মার্কা ধানের শীষ।
দলের মনোনয়ন যিনি পাবেন আমরা সবাই তার হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে কাজ করব।’ সুতরাং দলে বিভাজন চাই না। তবে হামলাকারীদের শাস্তি চাই।’
সূত্র:- কালের কন্ঠ
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জিয়াউর রহমান কতৃক সম্পাদিত, মো ইমাম হোসাইন কতৃক প্রকাশিত